নেশার রাজত্ব ঠাকুরগাঁওয়ের বড়মাঠসহ পৌর এলাকা
নেশার রাজত্ব ঠাকুরগাঁওয়ের বড়মাঠসহ পৌর এলাকা
ঠাকুরগাঁও সদর প্রতিনিধিি
মো আবুল হাসান
প্রথমে কৌতুহল পরে ধীরে ধীরে আসক্তি এখন মরণ নেশায় বড় মাঠ, ঠাকুরগাঁও টাঙ্গাইল নদীর তীরে অবস্থিত ৭১ অপরাজয়, সরকার পাড়া৷ পূর্ব গোয়ালপাড়া, হাজীপাড়া, কলেজ পাড়া, ঠাকুরগাঁও রোড কলোনী, রেলওয়ে স্টেশন, ও ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সালন্দর, গড়েয়া সহ বেশ কিছু স্থানে।
কিছু নাম করা ও প্রভাবশালী ব্যাক্তি তরুনেরা অন্ধকার ঘনিয়ে না আসতেই এই সব স্থানে দলবেঁধে ‘ড্যান্ডি’ ও গাঁজার নেশায় বুধ হয়ে থাকে। মাদকের নীল নেশায় অন্ধকারের পথে হারিয়ে যাচ্ছে এসব তরুনেরা। অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছে এরা। গত কাল রাত ৭টা ৪৭ মিনিটে এমনি এক চিত্র দেখা যায় ৪-৫ জনের একটি দল বসে বসে নেশা করছে।
আবার মাঠের অপর পান্তে বেশ কয়েকটি যুবক যুবতীর দল যাদের বয়স আনুমানিক ২৫- কিংবা ২৮ এর মাঝামাঝি তারাও তাদের যৌবনের নেশায় আসক্ত হয়ে একে অপরের মাথা এক করে বা হাতে হাত রেখে প্রেম বিনিময় করছেন, আবার কেউ একে অপরের কাধে হাত রেখে কথা বলছেন।
আবার মাঠের আরেক কোণে দেখা যায় ( তেঁতুল গাছের পাশে) এক ১৬ বয়সী মেয়ে কান্না করছেন তার ও আবার ৩ টা যুবকের সামনে পাশে ছিল ওই মেয়েটির ছোট ভাই ও বান্ধবী মেয়েটির কান্না ও আকুতি দেখে আমি ও আমার টিম এগিয়ে এসে দেখি তাদের মাঝে কথোপকথন হচ্ছে কথোপকথনের এক পর্যায়ে জানতে পারলাম ৩ বছরের সম্পর্ক ছেলেটি এই সম্পর্ক আর রাখতে চাই না।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এক অভিভাবক বলেন, এটা নতুন কিছু নয় আমরা প্রতিদিনও দেখি এসব ঘটনা।
তিনি বলেন এদের জন্য আমরা লজ্জায় বিকাল সময় টা আসতে পারি না তাই সন্ধ্যায় আসি তার পরেও দেখা যায় অনেক যুবক- যুবতী এমন ভাবে মেলামেশা করছে দেখেই লজ্জা হয় ঘূর্ণা হয়। সারাদিন প্রেমপ্রীতি চলে আর রাতে চলে নেশার আড্ডা, ।
প্রতিবাদ করতে বললে তিনি মাথা নিচু করে থাকেন পরে বলেন আপনি প্রতিবাদের কথা বলছেন কাকে কি বলবেন যে খানে পুলিশ বাহিনীরা নিরব ভূমিকা পালন করে সেখানে আমার মতো একজন সাধারন মানুষ কি করবে কিছু বলতে গেলে ওরা বলো আমাকে চেনে আমি কে আমি অমুক নেতা আমি তমুক নেতা। ভালো কিছু বলতে গেলে অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয় তিনি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
ঠাকুরগাঁও সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ তরুন লেখক পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলার অর্থ বিষয়ক সম্পাদক - শিশু সাংবাদিক মোঃ তানভির রায়হান তনিনের কাছে এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন - আজ প্রথম নয় প্রতিদিনই চোখে পড়ে এমন দূশ্য কিছু বলতে গেলে উলটো হুমকি শুনতে হয়।
সাংবাদিক তনিন আরো বলেন, আমি একদিন বলছিলাম এটা খেলার মাঠ নেশা করার জায়গা নয়, তিনি আমাকে নেতার হুমকি দিচ্ছে তিনি নাকি দল করেন অমুক ভায়ের ছোট ভাই অমুক নেতার ভাজতা, আমাকে চিনিস, এই বলে আমাকে ভয় দেখায়। তনিন বলেন, শুধু যে বড় মাঠে নেশা হয় তা নয় ঠাকুরগাঁওয়ের এমন বিভিন্ন জায়গায় নেশার আড্ডা বসে যেমন।
৭১ অপরাজয়, পূর্ব গোয়ালপাড়া, সরকারপাড়া, হাজীপাড়া কলেজপাড়া রোড রেলওয়ে স্টেশন, রোড কলোনী৷ এমনি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সালন্দর, গড়েয়া এগুলো জায়গায় বেশি নেশার আড্ডা বসে, তনিন আরো অভিযোগ করে বলেন ঠাকুরগাঁও রোড এ গাঁজা ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন নেশাদ্রুব্য ব্রিক্রি হয়।
আমি ঠাকুরগাঁওয়ের সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয় ও জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ঠাকুরগাঁও সদর প্রতিনিধিি
মো আবুল হাসান
প্রথমে কৌতুহল পরে ধীরে ধীরে আসক্তি এখন মরণ নেশায় বড় মাঠ, ঠাকুরগাঁও টাঙ্গাইল নদীর তীরে অবস্থিত ৭১ অপরাজয়, সরকার পাড়া৷ পূর্ব গোয়ালপাড়া, হাজীপাড়া, কলেজ পাড়া, ঠাকুরগাঁও রোড কলোনী, রেলওয়ে স্টেশন, ও ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সালন্দর, গড়েয়া সহ বেশ কিছু স্থানে।
কিছু নাম করা ও প্রভাবশালী ব্যাক্তি তরুনেরা অন্ধকার ঘনিয়ে না আসতেই এই সব স্থানে দলবেঁধে ‘ড্যান্ডি’ ও গাঁজার নেশায় বুধ হয়ে থাকে। মাদকের নীল নেশায় অন্ধকারের পথে হারিয়ে যাচ্ছে এসব তরুনেরা। অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছে এরা। গত কাল রাত ৭টা ৪৭ মিনিটে এমনি এক চিত্র দেখা যায় ৪-৫ জনের একটি দল বসে বসে নেশা করছে।
আবার মাঠের অপর পান্তে বেশ কয়েকটি যুবক যুবতীর দল যাদের বয়স আনুমানিক ২৫- কিংবা ২৮ এর মাঝামাঝি তারাও তাদের যৌবনের নেশায় আসক্ত হয়ে একে অপরের মাথা এক করে বা হাতে হাত রেখে প্রেম বিনিময় করছেন, আবার কেউ একে অপরের কাধে হাত রেখে কথা বলছেন।
আবার মাঠের আরেক কোণে দেখা যায় ( তেঁতুল গাছের পাশে) এক ১৬ বয়সী মেয়ে কান্না করছেন তার ও আবার ৩ টা যুবকের সামনে পাশে ছিল ওই মেয়েটির ছোট ভাই ও বান্ধবী মেয়েটির কান্না ও আকুতি দেখে আমি ও আমার টিম এগিয়ে এসে দেখি তাদের মাঝে কথোপকথন হচ্ছে কথোপকথনের এক পর্যায়ে জানতে পারলাম ৩ বছরের সম্পর্ক ছেলেটি এই সম্পর্ক আর রাখতে চাই না।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এক অভিভাবক বলেন, এটা নতুন কিছু নয় আমরা প্রতিদিনও দেখি এসব ঘটনা।
তিনি বলেন এদের জন্য আমরা লজ্জায় বিকাল সময় টা আসতে পারি না তাই সন্ধ্যায় আসি তার পরেও দেখা যায় অনেক যুবক- যুবতী এমন ভাবে মেলামেশা করছে দেখেই লজ্জা হয় ঘূর্ণা হয়। সারাদিন প্রেমপ্রীতি চলে আর রাতে চলে নেশার আড্ডা, ।
প্রতিবাদ করতে বললে তিনি মাথা নিচু করে থাকেন পরে বলেন আপনি প্রতিবাদের কথা বলছেন কাকে কি বলবেন যে খানে পুলিশ বাহিনীরা নিরব ভূমিকা পালন করে সেখানে আমার মতো একজন সাধারন মানুষ কি করবে কিছু বলতে গেলে ওরা বলো আমাকে চেনে আমি কে আমি অমুক নেতা আমি তমুক নেতা। ভালো কিছু বলতে গেলে অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয় তিনি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
ঠাকুরগাঁও সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ তরুন লেখক পরিষদ ঠাকুরগাঁও জেলার অর্থ বিষয়ক সম্পাদক - শিশু সাংবাদিক মোঃ তানভির রায়হান তনিনের কাছে এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন - আজ প্রথম নয় প্রতিদিনই চোখে পড়ে এমন দূশ্য কিছু বলতে গেলে উলটো হুমকি শুনতে হয়।
সাংবাদিক তনিন আরো বলেন, আমি একদিন বলছিলাম এটা খেলার মাঠ নেশা করার জায়গা নয়, তিনি আমাকে নেতার হুমকি দিচ্ছে তিনি নাকি দল করেন অমুক ভায়ের ছোট ভাই অমুক নেতার ভাজতা, আমাকে চিনিস, এই বলে আমাকে ভয় দেখায়। তনিন বলেন, শুধু যে বড় মাঠে নেশা হয় তা নয় ঠাকুরগাঁওয়ের এমন বিভিন্ন জায়গায় নেশার আড্ডা বসে যেমন।
৭১ অপরাজয়, পূর্ব গোয়ালপাড়া, সরকারপাড়া, হাজীপাড়া কলেজপাড়া রোড রেলওয়ে স্টেশন, রোড কলোনী৷ এমনি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা সালন্দর, গড়েয়া এগুলো জায়গায় বেশি নেশার আড্ডা বসে, তনিন আরো অভিযোগ করে বলেন ঠাকুরগাঁও রোড এ গাঁজা ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন নেশাদ্রুব্য ব্রিক্রি হয়।
আমি ঠাকুরগাঁওয়ের সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয় ও জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
No comments
Post a Comment